মিছিল মিটিংয়ে বাঁধা ভালো ফল বয়ে আনবে না

গতকাল (০৯ জুন শুক্রবার) বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিস কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে সারাদেশে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে সংগঠনের বিভিন্ন শাখা। কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে গিয়ে ঢাকা মহানগর, গাজীপুর, খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বাঁধার সম্মুখীন হয়েছে সংগঠনটি। এর তীব্র নিন্দা ও গ্রেফতারকৃতদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস।
সংগঠনের সভাপতি মোল্লা মুহাম্মাদ খালিদ সাইফুল্লাহ ও সভাপতি পরিষদ সদস্য মুহাম্মাদ কামাল উদ্দীন ও মুহাম্মাদ আব্দুল আজিজ এর দেয়া বিবৃতিতে বলা হয়, দেশে সাংবিধানিক প্রক্রিয়ায় সকল ধরনের মিটিং মিছিলের অনুমতি আছে। প্রতিটি রাজনৈতিক দলের মৌলিক অধিকার হলো, তারা নির্বিঘ্নে মিটিং মিছিল করবে। আওয়ামী পুলিশ বাহিনী এই অধিকার ক্ষুন্ন করেছে। বিভিন্ন জায়গায় ‘গণগ্রেফতার’ এর হুমকি দিয়ে ত্রাসের রাজ্য কায়েম করেছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। নির্বাচনের বছরে মিছিল মিটিংয়ে বাঁধা ভালো ফল বয়ে আনবে না।
মুফতি ওয়ালী উল্লাহ মাহমুদ
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, আমরা জানতে পেরেছি যুব মজলিস খুলনা জেলার বিক্ষোভ মিছিল থেকে মুফতি ওয়ালী উল্লাহ মাহমুদ, মাওলানা কামরুল ইসলাম, মাওলানা মোল্লা ওয়ালিউল্লাহ, আব্দুস সামাদ, আব্দুল জব্বারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের নামে পূর্ব থেকে কোনো ধরনের ওয়ারেন্ট ছিল না। সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। আমরা তাদের দ্রুত নিঃশর্ত মুক্তি চাই। না হয় অচিরেই ছাত্র মজলিসের ব্যানারে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবো ইনশাআল্লাহ।

শেয়ার করুন

আরো পড়ুন

যোগদিন আমাদের সাথে

ইসলামের মূল তিন কাজ- তা’লীমে দ্বীন (দ্বীনের শিক্ষা), তাবলীগে দ্বীন (দ্বীনের দাওয়াত) ও তাগলীবে দ্বীন (দ্বীনের বিজয়) এর সমন্বয়ে ইসলামকে বিজয়ী করার জন্য পাঁচ দফা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। ১. দাওয়াত, ২. সংগঠন, ৩. প্রশিক্ষণ, ৪. সমাজকল্যাণ, ৫. আন্দোলন। আমি বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস ঘোষিত কর্মসূচির সাথে একাত্মতা পোষণ করছি এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে এ সংগঠনে যোগদান করছি।

Scroll to Top